Friday 16 July 2021

CPBO


চতরাপিডিয়া বিজনেস অলিম্পিয়াড—২০২১ | Chatrapedia Business Olympiad—2021

চতরাপিডিয়ার উদ্যোগে "চতরাপিডিয়া বিজনেস অলিম্পিয়াড—২০২১" আয়োজনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে এবং এতে আগ্রহী প্রতিযোগীদের প্রোফাইল আহবান করা হচ্ছে। চতরার বাসিন্দা অনূর্ধ্ব ২৪ বছর বয়সী আত্নপ্রচেষ্টায় অগ্রসরমান উদ্যোক্তা টাইপের ব্যবসা যারা করছেন শুধু তারাই উক্ত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে নিজের পরিচয়সহ উদ্যোক্তা হিসেবে সম্পন্ন করা কর্মকাণ্ডের বিবরণ এবং বর্তমান স্টেটাস তুলে ধরে একটি বিবরণী A4 কিংবা ডিমাই সাইজের কাগজে লিখে চতরাপিডিয়ার ফেসবুক ইনবক্স/ ই-মেইল/ হোয়াটসঅ্যাপ তে কিংবা চতরাপিডিয়ার হেল্পডেস্কে সাবমিট করুন আগামী ২৪ জুলাই ২০২১ তারিখের মধ্যে।
ঈদের ষষ্ঠ দিন ২৬ জুলাই ২০১১ তে উক্ত উদ্যোক্তাদের কর্মপ্রচেষ্টা ও বিভিন্ন বিষয় বিবেচনাপূর্বক প্রস্তুতকৃত রেংকিং প্রকাশ করা হবে। উক্ত রেংকিংয়ে প্রথম-দ্বিতীয়-তৃতীয় স্থান অর্জনকারীদের পুরস্কার দেওয়ার পাশাপাশি আরও সাত জনকে সম্মাননা সনদ প্রদান করা হবে। উক্ত পুরস্কারসমূহ পরিবেশ পরিস্থিতি বিবেচনাপূর্বক সুবিধামতো পদ্ধতিতে প্রদান করা হবে এবং উক্ত ফলাফল অনলাইনে প্রকাশ করা হবে।
পাশাপাশি উক্ত সেরা দশজন উদ্যোক্তাদের প্রজেক্ট মডারেট করার জন্য সিএমএসের মাধ্যমে তাদের প্রজেক্টের ওয়েবসাইট তৈরি করে দেওয়া হবে এবং চতরাপিডিয়া অ্যাপসে তাদের প্রজেক্টের ওয়েবলিংক সংযুক্ত করা হবে। এভাবে উক্ত অলিম্পিয়াডের মাধ্যমে তাদের উদ্যোগের মার্কেটিং ও ব্যান্ডিংয়ে সহায়তা করা হবে।

Note : প্রজেক্টের নিবন্ধপত্রের প্রথম পৃষ্ঠায় অবশ্যই উদ্যোক্তার নাম, ঠিকানা ও ফোন নাম্বার লিখতে হবে এবং কী বিষয়ের উদ্যোক্তা তা লিখতে হবে। কোনো পুরস্কার বা অর্জন থাকলে তার ফটো/ প্রতিবেদনের অনলাইন লিংক প্রমাণ হিসেবে সংযুক্ত করতে হবে।

[] সাবমিশন প্রটোকলসমূহ—
• ফোন ও হোয়াটসঅ্যাপ : +8801746315639
• ফেসবুক : facebook.com/chatrapedia
• ই-মেইল : chatrapedia@gmail.com
• হেল্পডেস্ক : বঙ্গবন্ধু চত্বর, চতরাহাট (হাট অফিসের পশ্চিমে)।

চতরাপিডিয়ার ফেসবুক পেজে যেতে ভিজিট করুন→ http://facebook.com/chatrapedia
অথবা, ফেসবুকে 'চতরাপিডিয়া' লিখে সার্চ দিন।

আহবানে—
মেহেদী হাসান
সভাপতি, চতরাপিডিয়া ফাউন্ডেশন
ফোন : ০১৭৪৬-৩১৫৬৩৯
Chatrapedia — Simplifying Life

অন্তর্মুখী ব্যক্তিত্ব থেকে বেরিয়ে আসার উপায় — মেহেদী হাসান | লাইফ একাডেমি

Welcome!
Mahadi Hasan এর কাছ থেকে বিভিন্ন বিষয়ে পরামর্শ পেতে এবং ইতোমধ্যে বিভিন্ন বিষয়ে তার দেওয়া পরামর্শগুলো দেখতে ভিজিট করুন→ lifemagazinebd.blogspot.com

Mahadi Hasan |
A man who is for man

Saturday 3 July 2021

প্রাইভেট ব্যাংকের আবেদন সেবা বন্ধের বার্তা!


আমরা প্রাইভেট ব্যাংকের আবেদনের কাজ বন্ধ করে দিয়েছি। কারণ এই কাজ যে করে নেয় তারও পোষায় না আর যে করে দেয় তার মোটেও পোষায় না, শুধুই টাইম লস করা হয়। কারণ—

১) সরকারি চাকরির আবেদনে পার্সোনাল ইনফরমেশন, এডুকেশনাল কোয়ালিফিকেশনস, ঠিকানা এবং ফোন নাম্বার এই চারটা বিষয়ের তথ্য এবং ফটো ও সিগনেচার দিলেই হয় আর প্রাইভেট ব্যাংকের আবেদনে সেই ব্যাংকের ওয়েবসাইটে গিয়ে বিডিজবস এর অ্যাকাউন্ট কমপ্লিট করার মতো অ্যাপ্লিকেন্ট'স প্রোফাইল কমপ্লিট করতে হয়, সেখানে পার্সোনাল ইনফরমেশন, এডুকেশনাল কোয়ালিফিকেশনস, ঠিকানা, ফোন নাম্বার, ই-মেইল এসব ছাড়াও স্কিলস (ল্যাঙ্গুয়েজ স্কিল, কম্পিউটার স্কিল, স্পেশাল স্কিল), ট্রেনিং এর তথ্যাদি, জব এক্সপেরিয়েন্স/ এমপ্লয়মেন্ট স্টেটাস, স্পেশালাইজেশন, এক্সট্রা কারিকুলার এক্টিভিটিস ইত্যাদি এবং রেফারেন্স এতোকিছুর তথ্য দিতে হয়। কোনো কোনো প্রাইভেট ব্যাংকের ক্ষেত্রে আবার ই-মেইল ভেরিফিকেশন করতে হয় অর্থাৎ ই-মেইলে অ্যাক্টিভেশন লিংক গেলে আবেদনকারীকে সেই লিংকে ক্লিক করে আবেদনের প্রোফাইল অ্যাকটিভ করতে হয়।

২) প্রায় প্রত্যেক প্রাইভেট ব্যাংকেই আবেদনের ক্ষেত্রে এমন দু'একটা আনকমন তথ্য চায় যেটার জন্য আবার আবেদনকারীকে নক করতে হয়। এভাবে কোনো আবেদনকারীকে সময়মতো অনলাইনে পাওয়া না গেলে তার কাছে কল করতে হয়। কখনও কখনও আবেদনের সেই পেজটি বেশিক্ষণ রাখতে ধরে খেয়ালের ভুলে তা কেটে গেলে আবার শুরু থেকে কাজ শুরু করতে হয়।

৩) ১০০ কিলোবাইট এর নিচে পাসপোর্ট সাইজের ফটো হলেই সব সরকারি চাকরির আবেদন ফরমে তা আপলোড করা যায় কিন্তু প্রাইভেট ব্যাংকগুলো আবার ফটোর কিলোবাইটের লিমিট নির্ধারণ করে দেয় এবং সেই লিমিট বিভিন্ন ব্যাংকে বিভিন্ন হয়ে থাকে যেমন- ১৫-৩০ কিলোবাইট এর মধ্যে, ৩০-৬০ কিলোবাইট এর মধ্যে, ২০-৪০ কিলোবাইট এর মধ্যে ইত্যাদি। আর কাছে থাকা ফটোকে এরূপ নির্দিষ্ট কিলোবাইটের ফটো বানাতে বিভিন্ন ফটো রিসাইজিং সাইটের বিভিন্ন অপশন চেক করে করে সেভ করতে হয় তারমধ্যে যেটি সেই লিমিটের মধ্যে থাকে সেটি কাজে লাগে।

৪) অনেক গ্রাহক আবার যুক্তি শুরু করে যে, আপনারা তো ডকুমেন্ট প্রিন্ট করে দেন না, ই-মেইলে দেন, তাহলে ১০ টাকা কম নেন, অথচ একটা পেজ প্রিন্ট করতে খরচ হয় ১ টাকা ২০ পয়সা (কাগজ ৮০ পয়সা, কালি ১০ পয়সা এবং প্রিন্টারের অবচয় ব্যয় ২০ পয়সা) আর একটা পেজ প্রিন্ট করা ৫০ সেকেন্ডের কাজ, আসল চার্জ তো নেওয়া হয় ফরম পূরণ করতে যে সময় ব্যয় হয় সেটার জন্য। নিজের টাইপ করা কোনোকিছু প্রিন্ট করতে গেলে তা পৃষ্ঠাপ্রতি ৫ থেকে ১০ টাকা নেয় এটা প্রিন্টিং ব্যবসার প্রফিট।

৫) অনেক কম্পিউটারের দোকানে প্রাইভেট ব্যাংকের আবেদন করে দেয়; তবে তারা শুধু সরকারি চাকরির আবেদনের মতো পার্সোনাল ইনফরমেশন, এডুকেশনাল কোয়ালিফিকেশনস, ঠিকানা, ফোন নাম্বার, ই-মেইল এসব তথ্য দিয়ে আবেদন শেষ করে দেয়। বাকি তথ্যগুলো ফাঁকা রেখে দেয়। কিন্তু এরূপ অসম্পূর্ণ আবেদন করে কোনো লাভই নেই। তারা এরূপ কাজ করে দিয়ে ৩০-৪০ টাকা নেয়। কিন্তু আমাদের পক্ষে এরূপ অসম্পূর্ণ ও ফাঁকিবাজির কাজ করা সম্ভব নয়।

৬) অধিকন্তু দেখা যায় গ্রাহক সরকারি চাকরির আবেদন করার ক্ষেত্রে কম্পিউটারের দোকানে ২০ মিনিটের কাজ করে নিয়ে ৩৫-৪০ টাকা দেয় আর আমাদের এখানে প্রাইভেট ব্যাংকের আবেদনের ক্ষেত্রে ৪০ মিনিট থেকে দেড় ঘণ্টার কাজের জন্য ৪০ টাকা দেয়।

এতসব কারণে আমরা প্রাইভেট ব্যাংকের আবেদন করার কাজ বন্ধ করে দিয়েছি। আমরা এখন শুধু সিভি তৈরি, বিডিজবস অ্যাকাউন্ট কমপ্লিট করা এবং সরকারি চাকরির আবেদন এর কাজ করে থাকি।

বার্তা প্রদানে—
মেহেদী হাসান
সিইও, চতরাপিডিয়া বিজনেস প্ল্যাটফর্ম,
চতরাহাট, পীরগঞ্জ, রংপুর।